‘শীর্ষ দশ ধনী বাংলাদেশি ক্রিকেটার' নামে ভারতীয় ভিত্তিহীন ওয়েবসাইট ক্রিকট্রেকার একটি প্রতিবেদন ছাপায়। যেখানে অন্যান্য ক্রিকেটারের পাশাপাশি মাশরাফীর ৫১০ কোটি টাকার সম্পদ থাকার কথা উল্লেখ করা হয়। যদিও কোনো সোর্স বলা ছিল না। এমনকি প্রতিবেদনটি ছিল একজন ফ্লিল্যান্স সাংবাদিকের।
এদিকে ক্রিকট্রেকারের সূত্র দেশের কয়েকটি গণমাধ্যমও যাচাইবাছাই ছাড়াই নিউজটি হবহু ছেপেছে। যা নিয়ে মুখ খুললেন মাশরাফী।
ভিনদেশী কোনো হাবিজাবি স্বস্তা ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজ তাদের মনগড়া যা ইচ্ছা লিখতেই পারে। সেসবকে পাত্তা দেওয়ার কিছু নেই। কিন্তু তাদেরকে সূত্র ধরে নিয়ে যখন আমাদের দেশের নানা ওয়েবসাইট যা ইচ্ছা তাই লিখে দেয়, তখন দুঃখ লাগে বটে!
দেশের একজন মানুষকে নিয়ে লেখা হচ্ছে, আপনারা চাইলেই তো খোঁজ-খবর নিতে পারেন। তা না করে উল্টো তাদের উদ্ভট নিউজের সূত্র ধরে আপনারা নিউজ করছেন। সাংবাদিকতার নীতি-নৈতিকতার ন্যূনতম চর্চা নাহয় করলেন না, অন্তত নিজেদের এতটা স্বস্তা হিসেবে তুলে ধরতেও তো বিবেকে নাড়া দেওয়া উচিত...!
মাশরাফীর অধীনে ৮৮ ওয়ানডে ম্যাচের ৫০টিতেই জয় পায় বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মাশরাফী শেষবার মাঠে নেমেছেন ২০২০ সালের মার্চে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে মাঠ থেকে ২০১৭ সালে বিদায় নিলেও ওয়ানডে ক্রিকেটে তার বিদায়টা হয়েছে নীরবে।
মন্তব্য করুন