চট্টগ্রামের পটিয়ার কচুয়াই এডুকেশন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সাড়ে পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
শনিবার (২ মার্চ) বিকেলে কচুয়াই আলামিয়া সওদাগর বাড়ি সংলগ্ন খেলার মাঠে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ পূর্বক এক আলোচনা সভা ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা ও এপিক গ্রুপের ব্যবস্হাপনা পরিচালক ইন্জিনিয়ার এস এম আবু সুফিয়ানের সভাপতিত্বে ও প্রধান উদ্যোক্তা যুবলীগ নেতা এস এম আহসানুল হক লাইজু'র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্হায়ী কমিটির সদস্য ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি।
উদ্ধোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আবু জাফর চৌধুরী। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এপিক গ্রুপের চেয়ারম্যান ইন্জিনিয়ার এস এম লোকমান কবির।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পটিয়া পৌর মেয়র আইয়ুব বাবুল, কচুয়াই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম ইনজাম হক জসিম, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোজাহেরুল আলম চৌধুরী, যুবলীগ নেতা ডি এম জমির উদ্দিন, যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ আবদুল হামিদ, ডা. মাহমুদ উল্লাহ ফারুকী, ফরচুন শিপিংয়ের ডিরেক্টর এডমিন শাখাওয়াত হোসেন, পটিয়া সেন্ট্রাল হাসপাতালের ডিরেক্টর এস এম সাইফুল ইসলাম।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এস এম মোজাম্মেল হক, আবুল কাশেম, সেলিনা মেম্বার, মেম্বার জাহাঙ্গীর আলম, যুবলীগ নেতা শাহজাহান চৌধুরী, এডভোকেট রেফায়েত হাসান ফারুকী, তরুণ কবি শেখ ফারুক, শাহ নেওয়াজ খান, জুনায়েদ মাশরুল, অনুপম ঘোষ, বিজয় ভট্টাচার্য, নিশান ভট্টাচার্য, আবদুল মাজিদ প্রমুখ।
শিক্ষা সামগ্রী বিতরণকালে বক্তারা বলেন, শিক্ষা মানুষের মৌলিক অধিকার। পড়ালেখায় যথেষ্ট আগ্রহ, ইচ্ছা শক্তি ও বড় হওয়ার স্বপ্ন থাকলেও প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণের অভাবে ঝড়ে পড়তে হয় অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীদের। যার কারনে মেধাবী হওয়া সত্বেও অকালে ঝড়ে পড়তে হয় মৌলিক অধিকার নামক শিক্ষা থেকে। কচুয়াই এডুকেশন ফাউন্ডেশনের এ ধরনের কার্যক্রমের মাধ্যমে সুবিধা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের পাশে এগিয়ে আসা একটি মহৎ গুণ। তাই সবাইকে এসব সুবিধা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের সাহায্যে এগিয়ে আসা প্রয়োজন। শিক্ষা সামগ্রী প্রাপ্ত এই মেধাবী শিক্ষার্থীরা একদিন দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষা অর্জন করে দেশের অহংকারে পরিণত হবে। দেশের উন্নয়নে তারা অনেক অবদান রাখবে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে ফাউন্ডেশনের নীতিনির্ধারকদের প্রতি আহবান জানান।
মন্তব্য করুন